Assignment

বাংলাদেশে বিদ্যমান উপরােক্ত পরিবার ব্যবস্থার মধ্যে কোন কোন ধরনের পরিবার দেখা যায় ও দেশে কেন যৌথ পরিবার হ্রাস পাচ্ছে এবং একক পরিবারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। একটি আদর্শ পরিবারের কার্যাবলী ব্যাখ্যাকরণ ।

এসএসসি ২০২৩ এর মানবিক বিভাগের সুপ্রিয় পরীক্ষার্থী বন্ধুরা, তোমাদের জন্য প্রণীত এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ পৌরনীতি ও নাগরিকতা দ্বিতীয় সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর (যৌথ পরিবার হ্রাস এবং একক পরিবারের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ) প্রণয়ন করা হয়েছে। তোমরা যারা সরকারি, বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এসএসসি ২০২৩ পরীক্ষার্থী আছো তোমাদের ২য় সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়ের একটি নির্ধারিত কাজ দেয়া হয়েছিল। যথাযথ মূল্যায়ন নির্দেশনা অনুসরণ করে তোমাদের জন্য পৌরনীতি ও নাগরিকতা ২য় এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর দেওয়া হল।

এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ পৌরনীতি ও নাগরিকতা দ্বিতীয় সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর

২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য দ্বিতীয় সপ্তাহে বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা এবং ভূগোল ও পরিবেশ এবং যারা নৈর্বাচনিক বিষয় হিসেবে পৌরনীতি ও নাগরিকতা নির্বাচন করেছে তাদের জন্য পৌরনীতি বিষয় থেকে একটি করে নির্ধারিত কাজ দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত স্বাস্থ্য বিধি অনুসরণ করে মানবিক বিভাগের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ২০২৩ সালের অ্যাসাইনমেন্ট এর দ্বিতীয় সপ্তাহের নির্ধারিত বিষয়সমূহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সংগ্রহ করে অথবা অনলাইন থেকে সংগ্রহ করে যথা নিয়মে সম্পন্ন করার পর সংশ্লিষ্ট বিষয় শিক্ষকের নিকট জমা দিতে হবে।

এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ পৌরনীতি ও নাগরিকতা দ্বিতীয় সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট

294-Notice-merged-page-040

স্তরঃ এস.এস.সি পরীক্ষা ২০২৩, বিভাগঃ মানবিক, বিষয়ঃ ভূগোল ও পরিবেশ, বিষয় কোডঃ ১৪০, মোট নম্বরঃ ১২, অ্যাসাইনমেন্ট নম্বর-০১

অধ্যায় ও অধ্যায়ের শিরােনামঃ প্রথম অধ্যায়: পৌরনীতি ও নাগরিকতা।

অ্যাসাইনমেন্টঃ বর্তমান বিশ্বে নিম্নোক্ত পরিবার ব্যবস্থা দেখা যায়-

  • ক) বংশ গণনা ও নেতৃত্বের ভিত্তিতে পিতৃতান্ত্রিক ও মাতৃতান্ত্রিক পরিবার;
  • খ) পারিবারিক কাঠামাের ভিত্তিতে একক ও যৌথ পরিবার;
  • গ) বৈবাহিক সূত্রের ভিত্তিতে একপত্নীক, বহুপত্নীক ও বহুপতি পরিবার।

বাংলাদেশে বিদ্যমান উপরােক্ত পরিবার ব্যবস্থার মধ্যে কোন কোন ধরনের পরিবার দেখা যায় ও দেশে কেন যৌথ পরিবার হ্রাস পাচ্ছে এবং একক পরিবারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। একটি আদর্শ পরিবারের কার্যাবলী ব্যাখ্যাকরণ ।

শিখনফল/ বিষয়বস্তুঃ

  • ১. পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র ও সরকারের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • ২. পরিবার, সমাজ রাষ্ট্র ও সরকারের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করতে পারব।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

পাঠ্যপুস্তক/ শিক্ষক (মােবাইল/অনলাইনে) যােগাযােগ করে নেয়া যেতে পারে প্রয়ােজনে ইন্টারনেট থেকেও সহায়তা নেয়া যেতে পারে পরিবাবেরর ধরন ব্যাখ্যা করতে হবে।

পরিবারের শ্রেণিবিভাগ ব্যাখ্যা করতে হবে পরিবারের কার্যাবলি ব্যাখ্যা করতে হবে। যৌথ পরিবার হ্রাস এবং একক পরিবারের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ ব্যাখ্যা করতে হবে। আদর্শ পরিবারের কার্যাবলি ব্যাখ্যা করতে হবে।

আরো দেখুন- “মানব জীবনে ইতিহাস” শীর্ষক প্রবন্ধ (৩০০ শব্দের মধ্যে)

এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ পৌরনীতি ও নাগরিকতা দ্বিতীয় সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর

পরিবারের ধারণাঃ

সমাজ স্বীকৃত বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে স্বামী স্ত্রী একত্রে বসবাস করাকে পরিবার বলে। অর্থাৎ বৈবাহিক সম্পর্কের ভিত্তিতে এক বা একাধিক পুরুষ ও মহিলাদের সন্তানাদি, পিতামাতা এবং অন্যান্য পরিজন নিয়ে যে সংগঠন গড়ে ওঠে তাকে পরিবার বলে।

ম্যাকাইভারের মতে, সন্তান জন্মদান, লালন পালনের জন্য সংগঠিত প্রতিষ্ঠানকে পরিবার বলে।

মূলত পরিবার হলো স্নেহ, মায়া-মমতা, ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে গঠিত ক্ষুদ্র সামাজিক প্রতিষ্ঠান।

পরিবারের শ্রেণীবিভাগঃ

আমরা সবাই পরিবারে বাস করি। কিন্তু সব পরিবারের প্রকৃতি ও গঠন কাঠামো একরকম নয়।

কতকগুলো নীতির ভিত্তিতে পরিবার এর শ্রেণীবিভাগ করা যায়। যেমন-

১। বংশ গণনা ও নেতৃত্ব,
২। পারিবারিক কাঠামো ও
৩। বৈবাহিক সূত্র।

. বংশ গণনা ও নেতৃত্বঃ এ নীতির ভিত্তিতে পরিবার কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-

  1. পিতৃতান্ত্রিক পরিবারঃ পিতৃতান্ত্রিক পরিবারের সন্তানরা পিতার বংশ পরিচয়ে পরিচিত হয় এবং পিতা পরিবারে নেতৃত্ব দেন।আমাদের দেশের অধিকাংশ পরিবার এ ধরনের।
  2. মাতৃতান্ত্রিক পরিবারঃমাতৃতান্ত্রিক পরিবারে মায়ের বংশ পরিচয় সন্তানরা পরিচিত হয় এবং মা পরিবারের নেতৃত্বদেন। যেমন- আমাদের দেশে গারোদের মধ্যে এ ধরনের পরিবার দেখা যায়।

২. পারিবারিক কাঠামোঃপারিবারিক গঠন ও কাঠামোর ভিত্তিতে পরিবারকে দুই শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। যথা-

  1. একক পরিবারঃ একক পরিবার মা বাবা ও ভাই বোন নিয়ে গঠিত হয় এ ধরনের পরিবর্তন হয়ে থাকে।
  2. যৌথ পরিবারঃযৌথ পরিবারে মা-বাবা, ভাই-বোন, দাদা-দাদি চাচা- চাচী ও অন্যান্য পরিজন একত্রে বাস করে। যৌথ পরিবার বড় পরিবার।

বাংলাদেশে উভয় ধরনের পরিবার রয়েছে তবে বর্তমানে এখন একক পরিবারের সংখ্যা বাড়ছে। মূলত যৌথ পরিবার কয়েকটি একক পরিবারের সমষ্টি।

৩. বৈবাহিক সূত্রঃ বৈবাহিক সূত্রে ভিত্তিতে তিন ধরনের পরিবার লক্ষ করা যায়। যথা –

  1. এক পত্নিক পরিবারে একজন স্বামীর একজন স্ত্রী থাকে
  2. বহুপত্নীকঃবহুপত্নীক পরিবারে একজন স্বামীর একাধিক স্ত্রী থাকে। আমাদের সমাজের।অধিকাংশ পরিবার একপত্নিক, তবে বহুপত্নীক পরিবারও কদাচিৎ দেখা যায়।
  3. বহুপতি পরিবারঃ বহুপতি পরিবারে একজন স্ত্রীর একাধিক স্বামী থাকে। বাংলাদেশের ধরনের পরিবর্তন যায় না।

পরিবারের কার্যাবলীঃ

পরিবারের সদস্যদের সুন্দর ও নিরাপদ জীবন গড়ে তোলার জন্য পরিবার বহুবিধ কাজ করে। পরিবার সাধারণত যেসব কার্য সম্পাদন করে, সেগুলো নিম্নরূপ-

  • জৈবিক কাজ : আমাদের মা-বাবা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার ফলে আমরা জন্মগ্রহণ করেছি এবং তাদের দ্বারা লালিত পালিত হচ্ছি। অতএব, সন্তান জন্মদান ও লালন-পালন করা পরিবারের অন্যতম কাজ। পরিবারের এই ধরনের কাজকে জৈবিক কাজ বলা হয়।
  • শিক্ষামূলক কাজঃ আমাদের মধ্যে অনেকে বিদ্যালয় যাওয়ার পূর্বেই পরিবারের বর্ণমালার সাথে পরিচিত হই। তাছাড়া মা-বাবা-ভাই-বোন ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের পারস্পারিক সহায়তায় সততা, শিষ্টাচার, উদারতা, নিয়মানুবর্তিতা ইত্যাদি মানবিক গুণাবলী শিক্ষালাভের প্রথম সুযোগ পরিবারেই সৃষ্টি হয়। এগুলো পরিবারের শিক্ষামূলক কাজ। আর পরিবারে শিশুর প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় বলে পরিবারের শ্বাশত বিদ্যালয় বা জীবনের প্রথম পাঠশালা বলা হয়।
  • অর্থনৈতিক কাজঃ পরিবারের সদস্যদের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা প্রভৃতি চাহিদা পূরণের দায়িত্ব পরিবারের।পরিবারের সদস্যরা বিভিন্নভাবে অর্থ উপার্জনের মাধ্যমে এসব চাহিদা মিটিয়ে থাকে।পরিবারকে কেন্দ্র করে কুটির শিল্প, মৎস্য চাষ, কৃষি কাজ, পশুপালন ইত্যাদি অর্থনৈতিক কাজ সম্পাদিত হয়।কোনো কোনো ক্ষেত্রে কমে গিয়েছে। তবে আজও পরিবার আমাদের সকল প্রকার অর্থনৈতিক চাহিদা পূরণ করছে।

যৌথ পরিবার হ্রাস এবং একক পরিবারের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ

 

  • রাজনৈতিক কাজঃ পরিবারের স্বাধীনতা মা-বাবা কিংবা বড় ভাই অভিভাবকের ভূমিকা পালন করে। আমরা ছোটরা তাদের আদেশ নির্দেশ মেনে চলি। তারাও আমাদের অধিকার রক্ষায় কাজ করেন। বুদ্ধি-বিবেক, আত্মসংযমের শিক্ষা দেন যা আমাদের সুনাগরিক হতে সাহায্য করে। এভাবে পারিবারিক শিক্ষা ও নিয়ম মেনে চলার মাধ্যমে পরিবারেই শিশুর রাজনৈতিক শিক্ষা শুরু হয়। এসিক্ষা পরবর্তীকালে রাষ্ট্রীয় জীবনে কাজে লাগে।
  • মনস্তাত্ত্বিক কাজঃ পরিবার মায়া মমতা, স্নেহ ভালোবাসা দিয়ে পরিবারের সদস্যদের মানসিক চাহিদা পূরণ করে।নিজের সুখ-দুখঃ, আনন্দ-বেদনা পরিবারের অন্যান্য সদস্যের সাথে ভাগাভাগি করে প্রশান্তি লাভ করা যায়। যেমন- কোনো বিষয়ে মন খারাপ হলে মা বাবা, ভাই বোনদের সাথে আলাপ আলোচনা করে তার সমাধান করা যায়।এ ধরনের আলোচনা মানসিক ক্লান্তি মুছে দিতে সাহায্য করে। তাছাড়া পরিবার থেকে শিশুদের উদারতা, সহনশীলতা, সহমর্মিতা প্রভৃতি শিক্ষা লাভ করে যা তাদের মানসিক দিককে সমৃদ্ধ করে।
  • বিনোদন মূলক কাজঃ পরিবারের সদস্যদের সাথে গল্পগুজব, হাসি-ঠাট্টা, গান-বাজনা, টিভি দেখা, বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে যাওয়া ইত্যাদির মাধ্যমে আমরা বিনোদন লাভ করি। বর্তমানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে পরিবারে উল্লেখিত কাজগুলো কিছুটা হ্রাস পেলেও সদস্যদের সর্বাধিক কল্যাণ সাধনে পরিবারে এসব কাজের গুরুত্ব অপরিসীম ।

যৌথ পরিবার কমে যাওয়া এবং একক পরিবার বৃদ্ধি পাওয়ার কারণঃ

  • সীমিত অর্থনৈতিক যোগানদাতাঃ একটি যৌথ পরিবার অনেকগুলো মানুষের সমন্বয় নিয়ে থাকে। যার লোক সংখ্যা ২৫ থেকে ৩০ অথবা তার উর্ধে থাকলেও অনেক যৌথ পরিবারের অর্থনৈতিক যোগানদাতা মাত্র ২ থেকে ৪ জন থাকে আবার তাদের আয়ের পরিমাণ সমান না। এ অবস্থায় যৌথ পরিবারের থেকে পরিবার চালনা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য হয় এমনকি তারা নিজের এবং নিজের স্ত্রী সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেই যৌথ পরিবার ভেঙে মা বাবা দাদা দাদি অন্যান্য সদস্যদের ছেড়ে একক পরিবার গঠনের চিন্তা করেন।
  • কর্মজীবীদের সংখ্যা বৃদ্ধিঃ পরিবারের কর্মজীবী সদস্যদের সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে কর্মজীবী সদস্যগণ চাকুরীর সুবাদে দীর্ঘদিন তাদের যৌথ পরিবারের বাহিরে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তে থাকতে হয়।ফলশ্রুতিতে একসময় তাদের মধ্যে যৌথ পরিবারে থাকার আগ্রহ কমে যায় তাদের বা তাদের সন্তানাদি মা-বাবার সাথে একক পরিবারের থাকতে অভ্যস্ত থাকায় তারা আর যৌথ পরিবারে ফিরে আসতে চায় না। এমনকি তাদের মধ্যে একটি স্বাধীনচেতা মনোভাব সৃষ্টি হয় তখন তারা তাদের পরিবারে কর্তাব্যক্তির বিভিন্ন সিদ্ধান্ত মানতে নারাজ। ফলে যৌথ পরিবার ভেঙ্গে যেতে থাকে।
  • ব্যক্তিগত আধিপত্য বিস্তারঃ বর্তমান সমাজের যৌথ পরিবার ভেঙ্গে যাওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হলো ব্যক্তিগত আধিপত্য বিস্তার। পরিবারের প্রত্যেক ব্যক্তি চান পরিবারের সকল সদস্যকে নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে। এতে পরিবারের অন্যদের মধ্যে পরিবার ভেঙ্গে একক পরিবার গঠনে প্রবণতা দেখা যায়।

পরিবারের আদর্শ কার্যাবলিঃ

  • মিলেমিশে থাকাঃ একটি আদর্শ পরিবারে অন্যতম কার্যাবলী হলো পরিবারের সকলে মিলেমিশে একত্রে বাস করা। আর এ কাজটাই একটি আদর্শ পরিবার থাকে।
  • শৃঙ্খলা বোধঃ পরিবারের সবাই একটি নির্দিষ্ট শৃঙ্খলা মধ্যে বাস করে। তারা বিভিন্ন ধরনের অনৈতিক কাজ হতে নিজেদের বিরত রাখে এবং শান্তিতে বসবাস করে।
  • মানসিক শক্তি বৃদ্ধিঃ পরিবারের কারো বিপদে পরিবারের অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ তাকে মানসিকভাবে সাহায্য করে। ফলে সে তার বিপদ হতে দ্রুত সেরে উঠতে পারে।
  • সহযোগী মনোভাবঃ একটি আদর্শ পরিবারের লোকজন সর্বদা একে অন্যের প্রতি সহযোগী মনোভাব প্রকাশ করে। কেউ বিপদে পড়লে তাকে সাহায্যের কমতে থাকে না।
  • ক্ষমা পূর্ণ মনোভাবঃ পরিবারের কেউ ভুল কাজ করে থাকলে তাকে শাস্তি না দিয়ে বুঝানোর মাধ্যমে ক্ষমা করে দেওয়ার মনোভাব একটি আদর্শ পরিবার এর অন্যতম কার্যাবলী।
  • একে অপরকে সময় দেয়াঃ এই আধুনিক যুগে সবাই এখন যন্ত্র হয়ে গেছে কিন্তু একটি আদর্শ পরিবার এ ক্ষেত্রে অন্যতম কার্যাবলী পরিবারের সব সদস্য একে অন্যকে যথেষ্ট পরিমাণ সময় দেয়।

এই ছিল তোমাদের এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ পৌরনীতি ও নাগরিকতা দ্বিতীয় সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর- যৌথ পরিবার হ্রাস এবং একক পরিবারের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ।

আরো দেখুন-

Tags

Siam Shihab

Hello, I'm Siam Shihab. I write Content about all Trending News and Information. I'm working on this Website since June 2021. You can Visit my Profile page to read all of my content. Thank You so much to know about me.
Back to top button
Close