Assignment

আর্থিক ব্যবস্থাপকের সিদ্ধান্ত গ্রহণে অর্থায়ন ব্যবস্থাপনা বিষয়ক জ্ঞান সহায়ক– বিষয়টির যৌক্তিকতা নিরূপণ।

এসএসসি ২০২৩ এর সুপ্রিয় পরীক্ষার্থী বন্ধুরা তোমাদের জন্য প্রণীত এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ১ম এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর (আর্থিক ব্যবস্থাপকের সিদ্ধান্ত গ্রহণে অর্থায়ন ব্যবস্থাপনা বিষয়ক জ্ঞান সহায়ক) প্রণয়ন করা হয়েছে। তোমরা যারা সরকারি, বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এসএসসি ২০২৩ পরীক্ষার্থী আছো তোমাদের ১ম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের একটি নির্ধারিত কাজ দেয়া হয়েছিল। যথাযথ মূল্যায়ন নির্দেশনা অনুসরণ করে তোমাদের জন্য ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ১ম এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর দেওয়া হল।

এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ১ম এ্যাসাইনমেন্ট  বাছাইকরা নমুনা উত্তর

২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ইচ্ছুক সকল সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের ব্যবসায় শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থীদের জন্য প্রথম সপ্তাহে ব্যবসায় উদ্যোগ এবং ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের একটি করে নির্ধারিত কাজ দেয়া হয়েছে। পরীক্ষার্থীরা যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সাপ্তাহিক অ্যাসাইনমেন্ট গুলো সংগ্রহ করার পর সম্পন্ন করে সংশ্লিষ্ট বিষয় শিক্ষকের নিকট যথানিয়মে জমা দিতে হবে।

এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ১ম এ্যাসাইনমেন্ট

সকল শিক্ষা বোর্ডের ব্যবসায় শিক্ষা শাখার এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারণ করা প্রথম সপ্তাহের ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং অ্যাসাইনমেন্ট নিচে দেয়া হল।

ব্যবসায় শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থীদের ফিন্যান্স ব্যাংকিং প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে তাদের পাঠ্য বইয়ের প্রথম অধ্যায় থেকে। নিচের ছবিতে বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো।

finance

স্তরঃ এস.এস.সি পরীক্ষা ২০২৩, বিভাগঃ ব্যবসায় শিক্ষা, বিষয়ঃ ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং, বিষয় কোডঃ ১৫২, মোট নম্বরঃ ২০, অ্যাসাইনমেন্ট নম্বর-০১

অধ্যায় ও অধ্যায়ের শিরােনামঃ প্রথম অধ্যায়: অর্থায়ন ও ব্যবসায় অর্থায়ন;

অ্যাসাইনমেন্টঃ আর্থিক ব্যবস্থাপকের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে তাঁর অর্থায়ন ব্যবস্থাপনা বিষয়ক জ্ঞান সহায়ক – বিষয়টির যৌক্তিকতা নিরূপণ।

শিখনফল/বিষয়বস্তুঃ ১. অর্থায়নের সংজ্ঞা বর্ণনা করতে পারবে। ২. অর্থায়নের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারবে। ৩. আর্থিক ব্যবস্থাপকের কার্যাবলি বর্ণনা করতে পারবে;

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

অ্যাসাইনমেন্ট প্রণয়নে নিম্নোক্ত বিষয়গুলাে ২৫০ শব্দের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে বর্ণনাপূর্বক সম্পন্ন করতে হবে:

অর্থায়নের ধারণা কারবারি অর্থায়নের গুরুত্ব আর্থিক ব্যবস্থাপকের কার্যাবলি:

  • (১) আয় সিদ্ধান্ত বা অর্থায়ন সিদ্ধান্ত,
  • (২) ব্যয় সিদ্ধান্ত বা বিনিয়ােগ সিদ্ধান্ত,
  • (৩) অন্যান্য সিদ্ধান্ত;

আরো দেখুন-

এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ প্রথম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ সমাধান

এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ১ম এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর

উদাহরণসহ অর্থায়নের ধারণা যথাযথভাবে ব্যাখ্যা করা।

অর্থায়ন মূলত অর্থ বা তহবিল ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করে থাকে। কোন উৎস হতে কী পরিমাণ, কতটুকু তহবিল সংগ্রহ করে, কোথায় কীভাবে বিনিয়ােগ করা হলে কারবারে সর্বোচ্চ মুনাফা হবে, অর্থায়ন সেই সংক্রান্ত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে। একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে মালামাল বা পণ্য ক্রয় বিক্রয় থেকে অর্থের আগমন ও নির্গমন হয়। কারবাওে মালামাল প্রস্তুত ও ক্রয় করার জন্য বিভিন্ন ধরনের তহবিলের প্রয়ােজন হয়।

উদাহরণ:- মেশিন ক্রয় বাবদ খরচ, কাঁচামাল ক্রয় বাবদ খরচ, শ্রমিকদের মজুরি প্রদান ইত্যাদি অর্থায়নের উল্লেখযােগ্য কয়েকটি উদাহরণ। তহবিলের এই প্রয়ােজন অনুযায়ী পরিকল্পনামাফিক তহবিল সংগ্রহ করতে হয়, যেন উৎপাদনপ্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে। অর্থায়ন বলতে তহবিল সংগ্রহ ও ব্যবহার সংক্রান্ত এই প্রক্রিয়াগুলােকে বুঝায়।

যেমন: আমার গ্রামে কোনাে দর্জির দোকানে গেলে দেখতে পাই যে, একজন বা দুজন সেলাই মেশিনে কাপড় সেলাই করছে। আবার হয়তাে কেউ কাপড় কাটছে বা বােতাম সেলাই করছে। ফলে একটি দর্জির দোকানের মালিককে তার এই কার্যপ্রক্রিয়া সঠিকভাবে চালিয়ে নেয়ার জন্য সেলাই মেশিন ক্রয়, সুতা, বােতাম, কাঁচি ইত্যাদি প্রয়ােজনীয় পরিমাণে ক্রয় করতে হয়। ব্যবসার শুরুতে সাধারণত এসব ক্রয়ের জন্য প্রয়ােজনীয় তহবিল সে তার নিজস্ব মূলধন ব্যবহার করে নির্বাহ করে। পরিশেষে বলা যায় যে, একটি অর্থায়ন ব্যবস্থাপনা হলাে এমন একটি প্রক্রিয়া যা কোন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তহবিলের সামগ্রিক কার্য প্রক্রিয়া ধাপ।

কারবারি অর্থায়নের গুরুত্ব বর্ণনা করা।

আজকালকার দিনের প্রতিযােগিতামূলক মুক্তবাজার ব্যবস্থায় মুনাফা অর্জনের জন্য প্রতিটি সরকারি, বেসরকারি, আন্তর্জাতিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলােকে গুরুত্বের সাথে পূর্ব-পরিকল্পনামাফিক অর্থায়ন করতে হয়। নিচে কারবারি অর্থায়নের গুরুত্ব তুলে ধরা হলাে:

১) ব্যবসায়িক মূলধন-সংকট:

বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ বলে আর্থিক সংকট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলাের জন্য একটি নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। এই সংকটের জন্য কারবার প্রতিষ্ঠান সুচারুরূপে পরিচালনা করা একটি কঠিন কাজ। উদাহরণসরূপ বলা যায় যে, একটি প্রতিষ্ঠানের কাঁচামাল কেনা প্রয়ােজন কিন্তু অর্থসংকটের জন্য সে যদি যথাসময়ে উপযুক্ত পরিমাণে কাঁচামাল কিনতে অপারগ হয়, তাহলে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদনপ্রক্রিয়া ব্যাহত হতে পারে।

২) অনগ্রসর ব্যাংক ব্যবস্থা:

অনেক সময় ব্যাংক ঋণের বিপরীতে যে সম্পত্তি বন্ধক রাখতে হয়, তার অপ্রতুলতার কারণে ব্যাংক ঋণ উপযুক্ত সময়ে ও যথার্থ পরিমাণে পাওয়া যায় না। ফলে ব্যবসায়ীদের এ অর্থসংকট হতে উদ্ভুত সমস্যা মােকাবিলা করার জন্য খুবই পরিকল্পিতভাবে অর্থের সংস্থান করতে হয় এবং সঠিক বিনিয়ােগ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে অর্থের লাভজনক ব্যবহার করার প্রয়ােজন হয়।

৩) স্বল্পশিক্ষিত উদ্যোক্তা:

বাংলাদেশের বেশির ভাগ ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তারা স্বল্পশিক্ষিত বলে তারা একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে না। এতে করে অনেক লাভজনক প্রতিষ্ঠান উপযুক্ত আর্থিক পরিকল্পনার অভাবে আর্থিক সংকটে সুষ্ঠুভাবে চলতে পারে না এবং অবশেষে লাভের বদলে ক্ষতির সম্মুখীন হয়।

৪) উৎপাদনমুখী বিনিয়োেগ ও জাতীয় আয়:

একটি সফল বিনিয়ােগ জাতীয় আয় বৃদ্ধিতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখে। অর্থায়নবিষয়ক জ্ঞানের প্রয়ােগে একজন ব্যবসায়ী বিনিয়ােগের বিভিন্ন প্রকল্পগুলাের মধ্যে ভবিষ্যৎ আয়-ব্যয়ের সম্ভাব্যতা বিশ্লেষণ করে সবচেয়ে লাভজনক প্রকল্পটি বেছে নিতে পারে। এই ধরনের লাভজনক বিনিয়ােগ কারবারটির জন্য যেমন অর্থবহ, তেমনি সারা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্যও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। পরিশেষে বলা যায় যে, উপরােক্ত বিষয়গুলাে কারবারি অর্থায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

উদাহরণসহ আয় সিদ্ধান্ত বা অর্থায়ন সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে ব্যাখ্যা করা।

আয় সিদ্ধান্ত বলতে মূলত তহবিল সংগ্রহের প্রক্রিয়াকে বুঝায়। অর্থায়ন সিদ্ধান্তের আওতায় তহবিল সংগ্রহের ভিন্ন উৎস নির্বাচন এবং এসব উৎসের সুবিধা-অসুবিধা বিশ্লেষণ করে অর্থায়ন-সংক্রান্ত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। সাধারণত চলতি ব্যয় নির্বাহের জন্য স্বল্পমেয়াদি উৎস থেকে আর স্থায়ী ব্যয় নির্বাহের জন্য দীর্ঘমেয়াদি উৎস থেকে অর্থ সংগ্রহ করা হয়। সাধারণত ব্যবসায় তহবিল সংগ্রহে মালিকপক্ষের নিজস্ব পুঁজি ও বিভিন্ন উৎস থেকে ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে ব্যবসায় তহবিল সংগ্রহ করা হয়। এছাড়া বড় কোম্পানিগুলাে শেয়ার বিক্রয়ের মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করতে পারে। এই শেয়ার হােল্ডাররাই কোম্পানির মালিক। কোনাে প্রতিষ্ঠান ঋণের মাধ্যমে তহবিলের যে অংশ সংগ্রহ করে, তার জন্য প্রতিষ্ঠানটির ঋণের দায় বৃদ্ধি পায়, আবার মালিকপক্ষ হতে সংগ ফলে সঠিক অর্থায়ন সিদ্ধান্তের মাধ্যমেই একটি প্রতিষ্ঠান ঋণের দায় ও মালিকানা-স্বত্বের মধ্যে লাভজনক ভারসাম্য সৃষ্টিতে সফল হয়।

উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে, আমার এলাকায় লাবিব নামে একজন মুদির দোকানি তার ব্যবসায়ের অর্থায়ন সংগ্রহ করতে চায়। তার দোকানের প্রয়ােজনীয় জিনিসপত্র, মালামাল ক্রয়ের জন্য যে খরচের অর্থ সংগ্রহ করতে হবে, তাই হলাে আয় সিদ্ধান্ত বা অর্থায়ন সিদ্ধান্ত। তাই বলা যায় যে,একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের জন্য কতটুকু পরিমাণ অর্থের প্রয়ােজন তা শুধুমাত্রই আয় সিদ্ধান্তের মাধ্যমেই জানা সম্ভব হয়। অর্থায়নের সুষ্ঠু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারলেই ব্যবসায়ের সফলতা অর্জন সম্ভব হয়। অনেক শুই।

উদাহরণসহ ব্যয় সিদ্ধান্ত বা বিনিয়ােগ সিদ্ধান্ত যথাযথ ব্যাখ্যা করা।

একজন দর্জি দোকানের সেলাই মেশিন লয়-সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত একটি বিনিয়ােগ সিদ্ধান্ত। মুদি দোকানের আসবাবপত্র, রেফ্রিজারেটর ক্রয়-সংক্রান্ত একটি বিনিয়ােগ সিদ্ধান্ত। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের জন্য উৎপাদনমুখী মেশিন ক্রয়, কারখানা নির্মাণের খরচও এই জাতীয় সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে প্রত্যাশিত আগমন-নির্গমনের একটি পরিকল্পনা করতে হয়। যেমন; প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের মেশিন ক্রয়-সংক্রান্ত সিদ্ধান্তটি গৃহীত হয়। যদি মেশিন দ্বারা প্রস্তুতকৃত পণ্যসামগ্রীর বিক্রয় পূর্বের তুলনায় বৃদ্ধি পায়, এতে করে যদি মুনাফা ও নগদ প্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং সর্বমােট নগদ প্রবাহ যদি মেশিনের ক্রয় মূল্য থেকে বেশি হয়।

অর্থাৎ, মেশিনটি যদি আগামী দশ বছর ব্যবহার করা যাবে মনে হয়, তাহলে মেশিনের বিনিয়ােগ সিদ্ধান্তটির জন্য আগামী দশ বছরে মালামাল বিক্রয় থেকে যে অর্থের আগমন হবে তার সাথে মেশিনের ক্রয়মূল্যের তুলনা করতে হবে। সুতরাং আগামী দশ বছরে -, , দশ বছরে ) দশ বছরের বিক্রয়লব্ধ নগদ প্রবাহ বের করা সম্ভব। নগদ প্রবাহ হতে মুনাফার পরিমাণ নির্ণয়ের জন্য বিক্রয়লব্ধ অর্থ থেকে উৎপাদন ও অন্যান্য খরচ বাদ দিয়ে নগদ প্রবাহ নির্ধারণ করতে হয়। ভবিষ্যতের পণ্য বিক্রয়ের পরিমাণ ও পণ্যের মূল্য নির্ধারণ একটি দুরূপ কাজ বলে বিনিয়ােগ সিদ্ধান্তটি প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত।

উদাহরণসহ অন্যান্য সিদ্ধান্তের যথাযথ ব্যাখ্যা করা।

আয় সিদ্ধান্ত বা অর্থায়ন সিদ্ধান্ত ও ব্যয় সিদ্ধান্ত বা বিনিয়ােগ সিদ্ধান্ত আর্থিক ব্যবস্থাপকের জন্য সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া আর্থিক ব্যবস্থাপককে আরাে কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হয় :

  • ক) কী পরিমাণে কাঁচামাল ক্রয় বা প্রতিষ্ঠানের জন্য উপযােগী এবং সেই অর্থ কোথা থেকে সংগ্রহ করা যাবে- এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তকে চলতি বিনিয়ােগ ব্ধান্ত বলে।
  • খ) দৈনন্দিন প্রয়ােজন নির্বাহ করার জন্য কী পরিমাণ নগদ অর্থ রাখা উচিত, সেটাও একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত।
  • গ) যেসব উৎস থেকে তহবিল সংগ্রহ করা হয়েছে, তাদের প্রাপ্য প্রদান করা আরেকটি সিদ্ধান্ত।

ব্যাংক ঋণ ও অন্যান্য ঋণ যেমন- বন্ড, ডিবেঞ্চার ইত্যাদির মাধ্যমে তহবিল সংগৃহীত হলে যথাসময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ সুদ প্রদান করার সিদ্ধান্ত আর্থিক ব্যবস্থাপকের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। একইভাবে শেয়ার বিক্রয়ের মাধ্যমে সংগৃহীত তহবিলের ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত হারে মুনাফা অর্জন ও লভ্যাংশ বন্টন ও আর্থিক ব্যবস্থাপকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয়।

এই ছিল তোমাদের জন্য প্রণীত এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ১ম এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর- আর্থিক ব্যবস্থাপকের সিদ্ধান্ত গ্রহণে অর্থায়ন ব্যবস্থাপনা বিষয়ক জ্ঞান সহায়ক।

আরো দেখুন-

 

 

Tags

Siam Shihab

Hello, I'm Siam Shihab. I write Content about all Trending News and Information. I'm working on this Website since June 2021. You can Visit my Profile page to read all of my content. Thank You so much to know about me.
Back to top button
Close