Assignment

খিলাফত আন্দোলন ও অসহযােগ আন্দোলনের প্রকৃতি এবং ১৯৪০ সালের লাহাের প্রস্তাব ও এর বৈশিষ্ট্য নিরূপণ

এইচএসসি ২০২৩ এর মানবিক বিভাগের সুপ্রিয় পরীক্ষার্থী বন্ধুরা, তোমাদের জন্য প্রণীত এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩ ইতিহাস প্রথম পত্র ১ম অ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর (খিলাফত আন্দোলন ও অসহযােগ আন্দোলনের প্রকৃতি এবং লাহাের প্রস্তাব) প্রণয়ন করা হয়েছে। তোমরা যারা সরকারি, বেসরকারি কলেজের এইচএসসি ২০২৩ পরীক্ষার্থী আছো তোমাদের ১ম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট ইতিহাস প্রথম পত্র বিষয়ের একটি নির্ধারিত কাজ দেয়া হয়েছিল। যথাযথ মূল্যায়ন নির্দেশনা অনুসরণ করে তোমাদের জন্য ইতিহাস প্রথম পত্র ১ম এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর দেওয়া হল।

মানবিক বিভাগের ২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ইতিহাস প্রথম পত্র বিশ্বের প্রথম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট এর নির্ধারণ করা হয়েছে পাঠ্যবইয়ের তৃতীয় অধ্যায়ঃ ইংরেজ শাসন; ব্রিটিশ আমল থেকে।

২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ইতিহাস প্রথম পত্র ১ম অ্যাসাইনমেন্ট (HSC 2024 History First Paper 1st Assignment) সম্পন্ন করতে গেলে শিক্ষার্থীরা ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে ভারতবর্ষের খেলাফত আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলনের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করতে পারবে, ব্রিটিশ শাসন আমলে ভারতবর্ষের স্বাধিকার ও রাজনৈতিক আন্দোলনের ফলাফল মূল্যায়ন করতে পারবে, লাহোর প্রস্তাবের প্রেক্ষাপট ও বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারবে;

২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ইতিহাস প্রথম পত্র ১ম অ্যাসাইনমেন্ট

নিচের ছবিতে ২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ইতিহাস প্রথম পত্র ১ম অ্যাসাইনমেন্ট (HSC 2024 History First Paper 1st Assignment) এর বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো-

History-1st-Paper-1

 

স্তর: এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩, বিভাগ: মানবিক, বিষয়ঃ ইতিহাস, পত্র: প্রথম, বিষয় কোড-৩০৪, অ্যাসাইনমেন্ট নং-১

অধ্যায় ও শিরোনামঃ তৃতীয় অধ্যায়: ইংরেজ ঔপনিবেশিক শাসন: ব্রিটিশ আমল

অ্যাসাইনমেন্টঃ খিলাফত আন্দোলন ও অসহযােগ আন্দোলনের প্রকৃতি এবং ১৯৪০ সালের লাহাের প্রস্তাব ও এর বৈশিষ্ট্য নিরূপণ;

শিখনফল/বিষয়বস্তুঃ

  1. ব্রিটিশ বিরােধী আন্দোলনে ভারতবর্ষের খিলাফত আন্দোলন ও অসহযােগ আন্দোলনের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করতে পারবে;
  2. ব্রিটিশ শাসনামলে ভারতবর্ষের স্বাধিকার ও রাজনৈতিক আন্দোলনের ফলাফল মূল্যায়ন
    করতে পারবে;
  3. লাহাের প্রস্তাবের প্রেক্ষাপট ও বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারবে;

নির্দেশনা (সংকেত/পরিধি/ধাপ):

  • ১. খিলাফত আন্দোলনের প্রকৃতি ব্যাখ্যা;
  • ২. অসহযােগ আন্দোলনের প্রকৃতি ব্যাখ্যা;
  • ৩. খিলাফত আন্দোলন ও অসহযােগ আন্দোলনের ফলাফল বিশ্লেষণ;
  • ৪. লাহাের প্রস্তাবের প্রেক্ষাপট ও বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা;

HSC 2024 History First Paper 1st Assignment Answer

খিলাফত আন্দোলন যা ভারতীয় মুসলিম আন্দোলন (১৯১৯-১৯২৪) নামেও পরিচিত, ইসলামী খেলাফত পুনরুদ্ধার করতে ব্রিটিশ ভারতের মুসলমানরা শওকত আলী, মোহাম্মদ আলী জওহর ও আবুল কালাম আজাদ এর নেতৃত্বে পরিচালিত একটি সর্ব-ইসলামবাদ রাজনৈতিক প্রতিবাদ অভিযান করে। যেখানে উসমানীয় খিলাফতের একজন যিনি সুন্নি মুসলমানদের নেতা হিসাবে কার্যকর রাজনৈতিক কর্তৃত্ব হিসাবে বিবেচিত ছিলেন। এটি সেভ্র চুক্তির মাধ্যমে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে খলিফা এবং উসমানীয় সাম্রাজ্যের উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ ছিল।১৯২২ সালের শেষদিকে তুরস্ক আরও অনুকূল কূটনৈতিক অবস্থান অর্জন করে এবং ধর্মনিরপেক্ষতার দিকে অগ্রসর হলে এই আন্দোলন ভেঙে যায়। ১৯২৪ সালের মধ্যে তুরস্ক খলিফার ভূমিকা কেবল বাতিল করে দিয়েছিল।

খিলাফত আন্দোলনের প্রকৃতিঃ

ভারতের মুসলমানের তুরস্কের সুলতানকে মুসলিম বিশ্বের খলিফা ধর্মীয় নেতা বলেশ্রদ্ধা করতেন।কিন্তু তুরস্কের সুলতান বৃটিশ বিরোধী শক্তির জার্মানির পক্ষ অবলম্বন করতে করলে ভারত মুসলমানের সম্প্রদায় বিব্রত হন। খলিফার অনুগত আবার অন্যদিকে রাজনৈতিক কারণে ব্রিটিশ সরকারের অনুগত থাকতে বাধ্য। দেশের সরকার হিসেবে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভারতীয় মুসলমানরা ব্রিটিশ সরকারকে সমর্থন দিয়েছে। স্বপ্ন ছিল যে এই সমর্থনের পরিপ্রেক্ষিতে ব্রিটিশ সরকার তুরস্কের খলিফার কোন ক্ষতি করবে না। কিন্তু যুদ্ধে জার্মানি হেরে গেল তুরস্কের ভাগ্য বিপর্যয় ঘটে। যুদ্ধের শেষে জার্মানির পক্ষে যোগদানের জন্য 1১৯২০ সালে সেভার্স চুক্তি অনুযায়ী শাস্তি স্বরূপ তুরস্কের খন্ড-বিখন্ডিত করার পরিকল্পনা করা হয়। এতে ভারতীয় মুসলমানরা মোহিত হয় হয় এবং ভারতীয় মুসলমানরা খলিফার মর্যাদা এবং তুরস্কের অখন্ডতা রক্ষার জন্য তুমুল আন্দোলন গড়ে তোলে, ইতিহাসের খিলাফত আন্দোলন নামে খ্যাত। আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন দুই ভাই মাওলানা মোহাম্মদ আলী মাওলানা শওকত আলী এবং মাওলানা আবুল কালাম আজাদ।

আরো দেখুন- পরমাণুর মডেল ও ইলেকট্রন বিন্যাস, কোয়ান্টাম সংখ্যা

অসহযােগ আন্দোলনের প্রকৃতিঃ

অসহযোগ আন্দোলন মহাত্মা গান্ধী ও ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস পরিচালিত ভারতব্যাপী অহিংস গণ-আইন অমান্য আন্দোলনগুলির মধ্যে সর্বপ্রথম। ১৯২০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ১৯২২ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলা এই আন্দোলন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে “গান্ধী যুগ”-এর সূত্রপাত ঘটায়। ব্রিটিশ পার্লামেন্টে রাওলাট আইন পাস হলে, ভারতের ভাইসরয় ও ইম্পিরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিল ১৯১৯ সালের ৬ এপ্রিল সেই আইন বলবৎ করে। এই আইনবলে ভারতবাসীর উপর দমনমূলক নানা বিধিনিষেধ আরোপিত হয়। সাধারণ মানুষের ন্যায়বিচার লঙ্ঘিত হয়, ন্যূনতম প্রমাণ দাখিল ব্যতিরেকেই সেনা ও পুলিশকে সাধারণ ভারতীয়দের গ্রেফতার, কয়েদ ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার অনুমতি দেওয়া হয়।

অধিকন্তু, ভারতীয় জনসাধারণের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে গুরুত্ব না দিয়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের একতরফা ভারতীয় সেনা পাঠানোর সিদ্ধান্ত অনেক ভারতবাসীকেই ক্ষুব্ধ করেছিল। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, অ্যানি বেসান্ত, গোপালকৃষ্ণ গোখলে ও বাল গঙ্গাধর তিলকের মতো উদার মধ্যপন্থী নেতাদের আহ্বানে হোমরুল আন্দোলন শুধুমাত্র আবেদন-নিবেদন ও রাজনৈতিক সভাসমিতির মাধ্যমে চলছিল; তার এমন কোনও বিধ্বংসী চরিত্র ছিল না যা সরকারি কাজে বিপুল বাধার সৃষ্টি করতে পারে।

খিলাফত আন্দোলন ও অসহযােগ আন্দোলনের প্রকৃতি এবং লাহাের প্রস্তাব

১৯১৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় এবং বিহারের চম্পারণ ও গুজরাটের খেদায় মহাত্মা গান্ধী দেখিয়ে দিয়েছিলেন কিভাবে গণ-আইন অমান্য করে সরকারি কাজে বাধা দিয়ে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের সম্ভ্রম ও দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়। ১৯১৮ সালে চম্পারণ ও খেদা সত্যাগ্রহের সময় অস্বাস্থ্যকর অবস্থা, গার্হস্থ্য হিংসা, কুসংস্কার, নারীনির্যাতন ও অস্পৃশ্যতার অন্ধকারে নিমজ্জিত গরিব কৃষকদের নেতৃত্ব দেন তিনি। এই সব দুর্দশার মধ্যেও তাদের বাধ্য করা হচ্ছিল খাদ্যশস্যের বদলে নীল, তামাক ও তুলা উৎপাদনে। বদলে দেওয়া হচ্ছিল অতি নগণ্য মজুরি। তার উপর, দুর্ভিক্ষ সত্ত্বেও তাদের করদানে বাধ্য করা হচ্ছিল। শেষপর্যন্ত সরকার এই মর্মে চুক্তিস্বাক্ষরে বাধ্য হন যে, দুর্ভিক্ষপীড়িত অঞ্চলে কর মকুব করা হবে, কৃষকদের নিজ ইচ্ছামতো ফসল চাষ করতে দেওয়া হবে, রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে ও সমস্ত জমি ও সম্পত্তি যা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল, তাও ফেরত দেওয়া হবে। আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এটিই ছিল ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে বৃহত্তম বিজয়।

খিলাফত আন্দোলন ও অসহযােগ আন্দোলনের ফলাফল বিশ্লেষণঃ

খিলাফত ও অসহযোগ আন্দোলন বিভিন্ন দিক থেকে তাৎপর্যপূর্ণ। এই আন্দোলনের মাধ্যমে ভারতীয় মুসলমানরা যেমন প্রথমবারের মতো ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে যোগ দেয়. তেমনি হিন্দু মুসলিম সম্প্রদায় প্রথমবারের মতো ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে নামে। কিছুদিনের জন্য হলেও ব্রিটিশ বিভেদ ও শাসননীতি ব্যর্থ হয়। ফলে হিন্দু-মুসলমান ঐক্য ও সম্প্রীতির এক রাজনৈতিক আবহাওয়ার সৃষ্টি করে। অপরদিকে এই ঐক্য ব্রিটিশ সরকারকে শঙ্কিত করে তোলে। এই আন্দোলনগুলো শুধু শিক্ষিত মুসলমান যুবকদের নয়, সারা ভারতের জনগণের মধ্যে এক রাজনৈতিক চেতনা ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করেছিল। তবে এই আন্দোলন এবং হিন্দু-মুসলিম ঐক্য দুই-ই ছিল ক্ষণস্থায়ী। আন্দোলনের অবসানের সঙ্গে সঙ্গে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে আবার দূরত্ব সৃষ্টি হতে থাকে।

লাহাের প্রস্তাবের প্রেক্ষাপট ও বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যাঃ

১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ লাহোরে নিখিল ভারত মুসলিম লীগের বার্ষিক সম্মেলনে বাংলার কৃতি সন্তান শেরে বাংলা একে ফজলুল হক যে প্রস্তাব পাস করেন সে প্রস্তাব লাহোর প্রস্তাব নামে খ্যাত।লাহোর প্রস্তাবে বলা হয়, ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী সন্নিহিত স্থানসমূহকে অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। প্রয়োজনমতো সীমা পরিবর্তন করে যেসব স্থানে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ সেসব অঞ্চলসমূহের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।এসব স্বাধীন রাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্যগুলো হবে স্বায়ত্তশাসিত সার্বভৌম। রাহুল প্রস্তাবের ভিত্তিতে ১৯৪৭ সালের ১৪আগস্ট ভারত বিভক্ত হয়ে দুটি রাষ্ট্রের রূপান্তরিত হয়।

লাহাের প্রস্তাবের বৈশিষ্ট্যঃ

১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ লাহোরে All India Muslim League -এর ভবিষ্যৎ কর্মসূচি নির্ধারণে জন্য যে অধিবেশন আহ্বান করা হয় ঐ অধিবেশনের লাহোর প্রস্তাব গৃহীত হয়।

নিচে লাহোর প্রস্তাবের মূল বৈশিষ্ট্য সমূহ তুলে ধরা হলো –

  • ১. ভারতবর্ষকে বিভক্ত করে এর উত্তর-পশ্চিম ও পূর্ব অঞ্চলে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা গুলো নিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্রসমূহ গঠন করতে হবে।
  • ২. উল্লিখিত স্বাধীন রাষ্ট্র সমূহের অধীন ইউনিট বা প্রদেশগুলো স্বায়ত্তশাসিত ও সার্বভৌম হবে।
  • ৩. ভারতের অন্যান্য হিন্দু অঞ্চলগুলোর সমন্বয়ে পৃথক হিন্দু রাষ্ট্র গঠিত হবে।
  • ৪. সংখ্যালঘু সম্প্রদায়েরপ্রস্তাবের তাৎপর্য সাথে পরামর্শ ভিত্তিতে তাদের স্বার্থ অধিকার ও রক্ষার জন্য সংবিধানের পর্যাপ্ত ক্ষমতা রাখতে হবে।
  • ৫. প্রতিরক্ষা, পরস্বরাষ্ট্র ও যোগাযোগ ইত্যাদি বিষয়ে ক্ষমতা সংশ্লিষ্ট অঙ্গরাজ্যগুলোর উপর ন্যস্ত থাকবে।

ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব অবিভক্ত ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে অনন্যসাধারণ ভূমিকা পালন করে। লাহোর প্রস্তাব গৃহীত হবার পর মুসলিম লীগের রাজনীতিতে ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণের সুযোগ উপস্থিত হয়। মুসলমানের মধ্যে ধর্মভিত্তিক জাতীয়তা বোধ জাগ্রত হয়। অপরদিকে হিন্দুরা লাহোর প্রস্তাবকে মনেপ্রাণে মেনে নিতে পারেনি। গান্ধীর মতে, লাহোর প্রস্তাব মেনে নেওয়ার অর্থ ‘ভারতকে ব্যবচ্ছেদ করা ‘এবং তা হবে একটি’ পাপ কাজ’।

জওহরলাল নেহেরু বলেন, লাহোর প্রস্তাব মেনে নিলে ভারত বই পড়বে বলকান রাষ্ট্র গুলোর ছোট ছোট রাষ্ট্রে বিভক্ত কর্তৃত্ববাদী পুলিশী রাষ্ট্র। লাহোর প্রস্তাব কে মুসলিম লীগ বিরোধী পত্রিকাগুলো ‘পাকিস্তান প্রস্তাব’ বলে অভিহিত করে সমালোচনা শুরু করে। তাদের অপবাদই পরে মুসলিম লীগের জন্য সুবাদে পরিণত হয়। লাহোর প্রস্তাব ‘পাকিস্তান প্রস্তাব’ নামে পরিচিতি অর্জন করে। লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতেই ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট স্বাধীন পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠিত হয়।

এই ছিল তোমাদের জন্য প্রণীত এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩ ইতিহাস প্রথম পত্র ১ম অ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর খিলাফত আন্দোলন ও অসহযােগ আন্দোলনের প্রকৃতি এবং ১৯৪০ সালের লাহাের প্রস্তাব ও এর বৈশিষ্ট্য নিরূপণ;

আরো দেখুন-

 

 

Tags

Siam Shihab

Hello, I'm Siam Shihab. I write Content about all Trending News and Information. I'm working on this Website since June 2021. You can Visit my Profile page to read all of my content. Thank You so much to know about me.
Back to top button
Close